নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীতে ‘ও’ লেভেল শিক্ষার্থী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলার আসামি ইফতেখার ফারদিন দিহান ধর্ষণেল আগে যৌনশক্তি বর্ধক কোনো ওষুধ ও মাদক সেবন করেছিলেন কি-না তা পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিন আরা এ আদেশ দেন।
এদিন আদালতে এ সংক্রান্ত পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান।
আবেদনে বলা হয়, দিহান ধর্ষণকালে কোনো যৌনশক্তি বর্ধক ওষুধ সেবন করেছিলেন কি না এবং সেবন করলে কোনো ধরনের ওষুধ সেবন করেছিলেন তা দিহানের রক্ত থেকে নমুনা সংগ্রহপূর্বক পরীক্ষা করে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়া তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা, তার জন্য ডোপ টেস্ট প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন দুটি মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
নারী ও শিশু আদালতে কলাবাগান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা স্বপন কুমার সিনিউজকে এ তথ্য জানান।
এর আগে গত ১০ জানুয়ারি ডিএনএ টেস্ট এবং জব্দ করা আলামত পরীক্ষার আবেদন করলে একই আদালত তা মঞ্জুর করেন।
গত ৭ জানুয়ারি দুপুরে নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে বান্ধবী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ ওঠে দিহানের বিরুদ্ধে। দিহান নিজেই ভুক্তভোগী আনুশকাকে ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই দিন রাতে নিহত আনুশকার বাবা মো. আল-আমিন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানকে। মামলায় তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ২ ধারায় ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ আনা হয়।
এ ঘটনায় আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানসহ চারজনকে আটক করেছে কলাবাগান থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুধু দিহানকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পরদিন আসামি দিহানকে আদালতে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীতে ‘ও’ লেভেল শিক্ষার্থী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলার আসামি ইফতেখার ফারদিন দিহান ধর্ষণেল আগে যৌনশক্তি বর্ধক কোনো ওষুধ ও মাদক সেবন করেছিলেন কি-না তা পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিন আরা এ আদেশ দেন।
এদিন আদালতে এ সংক্রান্ত পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান।
আবেদনে বলা হয়, দিহান ধর্ষণকালে কোনো যৌনশক্তি বর্ধক ওষুধ সেবন করেছিলেন কি না এবং সেবন করলে কোনো ধরনের ওষুধ সেবন করেছিলেন তা দিহানের রক্ত থেকে নমুনা সংগ্রহপূর্বক পরীক্ষা করে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়া তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা, তার জন্য ডোপ টেস্ট প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন দুটি মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
নারী ও শিশু আদালতে কলাবাগান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা স্বপন কুমার সিনিউজকে এ তথ্য জানান।
এর আগে গত ১০ জানুয়ারি ডিএনএ টেস্ট এবং জব্দ করা আলামত পরীক্ষার আবেদন করলে একই আদালত তা মঞ্জুর করেন।
গত ৭ জানুয়ারি দুপুরে নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে বান্ধবী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ ওঠে দিহানের বিরুদ্ধে। দিহান নিজেই ভুক্তভোগী আনুশকাকে ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই দিন রাতে নিহত আনুশকার বাবা মো. আল-আমিন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানকে। মামলায় তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ২ ধারায় ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ আনা হয়।
এ ঘটনায় আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানসহ চারজনকে আটক করেছে কলাবাগান থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুধু দিহানকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পরদিন আসামি দিহানকে আদালতে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।