নিজস্ব প্রতিনিধি
পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ,অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্দ্যোগে ২০০৫ সালের ১৭ই আগষ্ট সিরিজ বোমা হামলায় নিহতদের স্মরণে দোয়া ও মহিলাদের আয়োজন করা হয়, এতে প্রধান অথিতি হিসবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম, প্রধান অথিতির বক্তব্য বদিউল আলম ২০০৫ সালের ততকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকারের সমালোচনা করে বলেন বিএনপি নেত্রী তার ছেলে তারেক রহমান এদেশীয় পাকিস্তানি দোসরদের নিয়ে একটি সন্ত্রাসবাদের সরকার কায়েম করতে চেয়েছিল, তারা ইসলামী স্টেইট এর আদলে বাংলাদেশকে পরিচালিত করতে উগ্র সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ সহ জঙ্গিদের বিভিন্নভাবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল, হওয়া ভবন ছিল এসব জঙ্গি কার্যক্রমের অঘোষিত হেডকোয়াটার, জঙ্গি গডফাদার তারেক জিয়া অবৈধ অর্থায়ন অস্ত্রের যোগান দিয়ে বাংলা ভাই,শায়াখ আবদুর রহমান সহ মৌলবাদী জঙ্গিদের এইদেশে জঙ্গিবাদ কায়েম করতে চেয়েছিল, দেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার নীলনকশা হিসেবে ১৭ই আগষ্ট সারাবাংলাদেশে একযোগে সিরিজ বোমা হামলার ঘটনা ঘটানো হয়েছিল, পূন্যভূমি সিলেটে ব্রিটিশ রাষ্ট্র দূত আনোয়ার চৌধুরী কে টার্গেট করে ও হামলা করা হয়েছিল,সমগ্র দেশকে একযোগে কাঁপিয়ে দিয়ে দেশের মানুষের মনে ভীতি তৈরি করে তারা জঙ্গিবাদের নীলনকশা সফল করতে মরিয়া ছিল, তখন মানুষের পাশে দাড়িয়েছিল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা, ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে এই জঙ্গি ও তাদের মদদ দাতাদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে, জঙ্গি দমমে সরকারের সফল অভিযান চলমান আছে, আমাদের সকলকে এই জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে, ইনশাআল্লাহ বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলায় জঙ্গিবাদের ঠাই হবে না, আমি ১৭ই আগষ্ট সিরিজ বোমা হামলায় নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি, যারা তাদের আপনজন হারিয়েছিলেন তাদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
পটিয়া উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন-আহবায়ক জমির উদ্দিন এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসবে উপস্থিত ছিলেন ৬০ দশকের ছাত্রনেতা, মুক্তিযোদ্ধের অন্যতম সংগঠক মোঃ আহমদ নুর, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী, পটিয়া উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম, শ্রমিকলীগ নেতা জামশেদ আলম, খোরশেদ আলম, মোঃ জফুর, আওয়ামীলীগ নেতা ফজল দৌলতী, কাজী মামুন, রনি বড়ুয়া, নজরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা লিটন বড়ুয়া, সুজন বড়ুয়া, তৌহিদুল আলম জুয়েল, উজ্জ্বল ঘোষ, সাইফুল ইসলাম জুয়েল, বাদশা মিয়া, জেলা ছাত্রলীগ নেতা হুমায়ুন কাউসার আসাদ, সাজ্জাদ হোসাইন, মিসবাহউল করিম ইরাজ, মোঃ রুবেল, মোঃ আসিফ, মোঃ ইজতিয়াক প্রমূখ।